স্বামী বিদেশে থাকার সুযোগে নেহা ছিল বেপরোয়া, বেরিয়ে এলো গা শিউরে ওঠার মতো তথ্য

স্বামী বিদেশে থাকার সুযোগে নেহা ছিল বেপরোয়া, বেরিয়ে এলো গা শিউরে ওঠার মতো তথ্য


নাম ফারজানা জামান নেহা ওরফে DJ নেহা। এই সুন্দরী রমণী কুইন নেহা নামেও তার চক্রে পরিচিত। রাতে তার পরনে থাকে প্রায় অর্ধ উ’লঙ্গ ওয়েস্টার্ন ড্রেস।

চালচলনে বি’কৃত রকমের আভিজাত্যের ছাপ। দিনে ঘুম, রাতে ডিজে ও ম’দের পার্টিতে অ;শ্লীল রকমের নাচ। লাল-নীল আলো আঁধারে ঠোঁটে শি’শার পাইপ দিয়ে স্লো মোশনে

ধোঁয়া ছাড়া যার নে’শা। কখনও বা হাতে দামি বিদেশি ম’দের বোতল নিয়ে চু’মো দেয়া তার ফ্যাশন। নামি-দামি ব্রান্ডের গাড়ি নিয়ে ঘুরে বেড়ানো এই রমণী বাগে আনা

ধনী পরিবারের তরুণ-তরুণীদের দিয়ে করান রমরমা দেহ ব্যবসা। এক কথায় ওয়েস্টার্ণ ধাঁচে চলাফেরা করা রূপের ঝলক দেখানো ডিজে নেহা নানান অ;শ্লীলতার মধ্যেই ডুবে ছিলো।

নেহাকে জিজ্ঞাসাবাদে একে একে গা শি’উরে ওঠার মতো তথ্য বেরিয়ে আসছে। জানা যাচ্ছে, তার অন্ধকার জগতের যতো অ’পকর্মের গোপন খবর।

তথ্য পাওয়া যাচ্ছে, কেবল ডিজে নেহা নয় নেহার মতো এমন অনেক তরুণ-তরুণীই রয়েছে যাদের কর্মকা’ণ্ড একই রকমের, কেবল নামেই ভিন্ন।

নেহার টার্গেট ধনী পরিবারের তরুণ-তরুণী: নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে অ;শ্লীল জগতে পা বাড়ানো নেহার টার্গেট ছিলো ধনী পরিবারের তরুণ-তরুণীরা। বিশেষ করে নামি দামি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের দিকেই ছিলো তার বিশেষ আকর্ষণ।

টার্গেটকৃতদের সঙ্গে সখ্যতা তৈরিতে তার হয়ে একাধিক উশৃঙ্খল তরুণ-তরুণী মাঠ পর্যায়ে কাজ করতো। যাদেরকেও বিভিন্ন রকমের সুযোগ সুবিধা দিতো ডিজে নেহা। শিশা পার্টি, ম’দ পার্টি এবং অ’শ্লীল নাচের আয়োজনে দাওয়াত পেত সমাজের উচ্চ বিত্তের সন্তানরা। যারা নেহার হাত ধরেই বে’লাল্লাপনায় জ’ড়িয়ে পড়ে।

স্বামী তার লন্ডনে: প্রাথমিকভাবে জানা যায়, কয়েক বছর আগে লন্ডন প্রবাসী এক ব্যক্তির সঙ্গে নেহার বিয়ে হয়। ওই প্রবাসী লন্ডনে গিয়ে নেহাকেও তার কাছে নিয়ে যাওয়ার কথা ছিলো। কিন্তু, নানান অ’জুহাতে নেহা সেখানে যেতে পারছিলেন না। লন্ডনে যাওয়ার জন্য বেশ কয়েকবার চেষ্টাও নাকি করেছিলেন। তবে, নেহার বিয়ের বিষয়ে পুলিশ স’ন্দিহান। শিশা লাউঞ্জ ও ম’দ পার্টি থেকে রমরমা দেহ ব্যবসা: কথিত ম’হারাণী নেহার কপাল খুলতো শিশা লাউঞ্জ ও ম’দের পার্টিতে। যে পার্টিতে যোগ দিতে আসা ধনী তরুণ-তরুণীরা একে অপরের সাথে পরিচিত হতো।

সেই সূত্র ধরে আকর্ষিত হয়ে যদি কেউ কাউকে একান্তে পাওয়ার ইচ্ছে প্রকাশ করতো তাকে ডিজে নেহার সঙ্গেই যোগাযোগ করতে হতো। এই নেহাই টার্গেটকৃত ‘তরুণ বা তরুণীকে ম্যানেজ করার কথা বলে চাহিদা প্রকাশকারীর কাছ থেকে মোটা অংকের অর্থ হাতিয়ে নিতো। তার এই অ’বৈধ অর্থকড়ির খোঁজে নেমেছে গো’য়েন্দারা। নেহার অপ’রাধ নেটওয়ার্কিং: ওয়েস্টার্ন স্টাইলে চলাফেরা করা নেহা খুবই চতুর প্রকৃতির রমণী। সে ধনী পরিবারের তরুণ-তরুণীদের সঙ্গে সখ্যতা গড়ে তুলতে বিভিন্ন কলাকৌশল প্রয়োগ করতো।

এই নেহার একাধিক টিম অভিজাত শ্রেণির ছেলে মেয়েদের টার্গেট করে তাদেরকে ডিজে পার্টি, শিশা লাউঞ্জ এবং ম’দের পার্টিতে নিয়ে আসতো। এ পার্টিগুলো সাধারণত অ’বৈধ বার বা লাউঞ্জে অনুষ্ঠিত হতো। এসব পার্টি বাবদ অ’বৈধ বার বা লাউঞ্জ ব্যবসায়ীরা বড় অংকের টাকা পেতো। নেহার মাঠ পর্যায়ের টিমে নামি দামি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কতিপয় উ’শৃঙ্খল শিক্ষার্থী রয়েছে বলে জানা গেছে।

Author

ask

Please Select Embedded Mode To Show The Comment System.*

Previous Post Next Post