ভারতের মধ্যপ্রদেশে বেড়েই চলেছে শিশু অপহরণ, ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনা। বুধবার (৩ ফেব্রুয়ারি) মধ্যপ্রদেশের মরিনা জেলায় চার বছরের শিশুকে অপহরণ করে ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনার পরদিনই রেওয়া জেলায় পাঁচ বছরের এক শিশুকে অপহরণ করে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে।\
মরিনা জেলায় যার বিরুদ্ধে এ ঘটনার অভিযোগ উঠেছে সে, ছয় মাসের কারাবন্দি কয়েদি। তার বিরুদ্ধে এর আগেও ধর্ষণ করে খুনের ঘটনার অভিযোগ উঠেছিল। সম্প্রতি অভিযুক্ত জেল থেকে জামিনে মুক্তি পেয়ে আবার ধর্ষণের পর হত্যা করে বলে জানা যায়।
পুলিশ বলছে, বুধবার সন্ধ্যা থেকে নিখোঁজ ছিল মরিনা জেলার চার বছরের এক শিশু। তার মা-বাবা অন্য রাজ্যে শ্রমিকের কাজ করায় গ্রামে দাদা-দাদুর সঙ্গে থাকত সে। নিখোঁজ হওয়ার পর বাড়ি থেকে ২০০ মিটার দূরে শিশুর মৃতদেহ সর্ষেখেত থেকে উদ্ধার করেন পরিবারের লোকজন। পরে, স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্র ধরে পুলিশ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে।
জিজ্ঞাসাবাদে অভিযুক্ত অপহরণ, ধর্ষণ ও খুনের কথা স্বীকার করে বলে জানায় পুলিশ। শিশুটিকে চকলেটের লোভ দেখিয়ে নির্জন জায়গায় নিয়ে গিয়েছিল অভিযুক্ত। পকসো ধারায় অভিযুক্তের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সবলগড় থানার ইনচার্জ নরেন্দ্র শর্মা।
অন্যদিকে, মরিনা জেলা থেকে ৫০০ কিমি দূরে রেওয়া জেলার নাই গরহি এলাকায় ধর্ষণের শিকার পাঁচ বছরের শিশুকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় সঞ্জয় গান্ধী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বর্তমানে তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে পুলিশ জানিয়েছে। অভিযুক্ত প্রতিবেশীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
সূত্র: সংবাদ প্রতিদিন
পুলিশ বলছে, বুধবার সন্ধ্যা থেকে নিখোঁজ ছিল মরিনা জেলার চার বছরের এক শিশু। তার মা-বাবা অন্য রাজ্যে শ্রমিকের কাজ করায় গ্রামে দাদা-দাদুর সঙ্গে থাকত সে। নিখোঁজ হওয়ার পর বাড়ি থেকে ২০০ মিটার দূরে শিশুর মৃতদেহ সর্ষেখেত থেকে উদ্ধার করেন পরিবারের লোকজন। পরে, স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্র ধরে পুলিশ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে।
জিজ্ঞাসাবাদে অভিযুক্ত অপহরণ, ধর্ষণ ও খুনের কথা স্বীকার করে বলে জানায় পুলিশ। শিশুটিকে চকলেটের লোভ দেখিয়ে নির্জন জায়গায় নিয়ে গিয়েছিল অভিযুক্ত। পকসো ধারায় অভিযুক্তের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সবলগড় থানার ইনচার্জ নরেন্দ্র শর্মা।
অন্যদিকে, মরিনা জেলা থেকে ৫০০ কিমি দূরে রেওয়া জেলার নাই গরহি এলাকায় ধর্ষণের শিকার পাঁচ বছরের শিশুকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় সঞ্জয় গান্ধী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বর্তমানে তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে পুলিশ জানিয়েছে। অভিযুক্ত প্রতিবেশীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
সূত্র: সংবাদ প্রতিদিন