ভারতের দেওয়া টিকা নিয়ে মানুষের সন্দেহ আছে উল্লেখ করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, মানুষের সন্দেহ ও অনাস্থা দূর করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর উচিত প্রথমে টিকা নেওয়া।
রোববার (২৪ জানুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাবে নাগরিক ঐক্য আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, টিকার প্রতি আস্থা এনে বিনামূল্যে দিতে হবে। সাধারণ মানুষ কীভাবে টিকা পাবে, সেই রোডম্যাপ দেওয়া হয়নি।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ২০১৮ সালে যে নির্বাচন হয়েছে, এ জন্য এ সরকারকে অবশ্যই কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে। সংবিধান লঙ্ঘনের জন্য বিচার হবে।
সরকার মানুষের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে উল্লেখ করে ফখরুল বলেন, করোনাকালীন প্রণোদনার সব টাকা সরকারের লোকজন লোপাট করেছে। এখন টিকা নিয়েও একই রকম অবস্থা তৈরি হয়েছে।
এ সময় মির্জা ফখরুল ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটানোর আহ্বানও জানান
এর আগে শুক্রবার (২২ জানুয়ারি) এক অনুষ্ঠানে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, প্রধানমন্ত্রীকে দিয়ে করোনার ভ্যাকসিন প্রয়োগ শুরু হলে এ ব্যাপারে জনগণ আগ্রহী হবে।
মির্জা ফখরুল বলেন, টিকার প্রতি আস্থা এনে বিনামূল্যে দিতে হবে। সাধারণ মানুষ কীভাবে টিকা পাবে, সেই রোডম্যাপ দেওয়া হয়নি।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ২০১৮ সালে যে নির্বাচন হয়েছে, এ জন্য এ সরকারকে অবশ্যই কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে। সংবিধান লঙ্ঘনের জন্য বিচার হবে।
সরকার মানুষের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে উল্লেখ করে ফখরুল বলেন, করোনাকালীন প্রণোদনার সব টাকা সরকারের লোকজন লোপাট করেছে। এখন টিকা নিয়েও একই রকম অবস্থা তৈরি হয়েছে।
এ সময় মির্জা ফখরুল ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটানোর আহ্বানও জানান
এর আগে শুক্রবার (২২ জানুয়ারি) এক অনুষ্ঠানে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, প্রধানমন্ত্রীকে দিয়ে করোনার ভ্যাকসিন প্রয়োগ শুরু হলে এ ব্যাপারে জনগণ আগ্রহী হবে।