টঙ্গাইলের মির্জাপুরে পরাজিত কাউন্সিলর সমর্থকদের হামলায় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাসহ (ওসি) কমপক্ষে ৫ জন আহত হয়েছেন। শনিবার (৩০ জানুয়ারি) রাতে টাঙ্গাইলের মির্জাপুর চার নম্বর ওয়ার্ডে আম্মাতুন্নেছা কিন্ডারগার্টেন স্কুল কেন্দ্রে ফল ঘোষণার পর পুলিশের ওপর এই হামলার ঘটনা ঘটেছে।
এ ঘটনার পর এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। পাশাপাশি এ ব্যাপারে মির্জাপুর থানায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রিয়াজুল হক দিপু জানান, ওই কেন্দ্রে ভোট গণনা শেষে ফলাফল ঘোষণার পর পরাজিত প্রার্থীদের সমর্থকরা ওই এলাকার সওদাগড়পাড়ার চার রাস্তার মোড়ে রাস্তায় গাছ ফেলে ব্যারিকেড সৃষ্টি করে। পুলিশ ব্যারিকেড সরাতে গেলে পরাজিত প্রার্থীদের সমর্থকরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে।
এ সময় তিনিসহ ৫ পুলিশ সদস্য আহত হন। এ ছাড়া উত্তেজিত সমর্থকরা ওসির গাড়িও ভাঙচুর করে। পুলিশ আত্মরক্ষার্থে নয় রাউন্ড রাবার বুলেট ছোড়ে। আহত পুলিশ সদস্যরা মির্জাপুর কুমুদিনী হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন বলে জানা গেছে। হামলাকারীদের পুলিশ শনাক্ত করতে পারেনি বলেও জানান তিনি।
ওই ওয়ার্ডে পরাজিত কাউন্সিলর প্রার্থী মিন্টু সওদাগরের সমর্থকরা এ হামলায় জড়িত থাকতে পারেন বলে স্থানীয়রা মনে করছেন।
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রিয়াজুল হক দিপু জানান, ওই কেন্দ্রে ভোট গণনা শেষে ফলাফল ঘোষণার পর পরাজিত প্রার্থীদের সমর্থকরা ওই এলাকার সওদাগড়পাড়ার চার রাস্তার মোড়ে রাস্তায় গাছ ফেলে ব্যারিকেড সৃষ্টি করে। পুলিশ ব্যারিকেড সরাতে গেলে পরাজিত প্রার্থীদের সমর্থকরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে।
এ সময় তিনিসহ ৫ পুলিশ সদস্য আহত হন। এ ছাড়া উত্তেজিত সমর্থকরা ওসির গাড়িও ভাঙচুর করে। পুলিশ আত্মরক্ষার্থে নয় রাউন্ড রাবার বুলেট ছোড়ে। আহত পুলিশ সদস্যরা মির্জাপুর কুমুদিনী হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন বলে জানা গেছে। হামলাকারীদের পুলিশ শনাক্ত করতে পারেনি বলেও জানান তিনি।
ওই ওয়ার্ডে পরাজিত কাউন্সিলর প্রার্থী মিন্টু সওদাগরের সমর্থকরা এ হামলায় জড়িত থাকতে পারেন বলে স্থানীয়রা মনে করছেন।