তুর্কি অভেত্রী ও মডেল হান্ডি আর্চেল। যার টোল পড়া হাসিতে যেন মুক্তো ঝরে আর অপরুপ চাহনি আকর্ষণ করে তোলে যে কাউকে। আর তার এই রূপের মায়াতেই আটকে পড়েছে নেট দুনিয়া।
হান্ডি আর্চেল হায়াত নামেই বেশি পরিচিত। কারণ তুর্কি সিরিজে হায়াত নামেই তাকে ডাকা হয়েছিল। আর সেই নামেই পরিচিতি পেয়েছিলেন তিনি।
পর্দায় এই অভিনেত্রীকে যতই গোছানো দেখাক, বাস্তব জীবনে হান্ডি পুরোদস্তুর দস্যি একজন মেয়ে। রাস্তায় বন্ধুদের সাথে খেলেই তার শৈশবের বেশি সময় কেটেছে। ১৯৯৩ সালের নভেম্বরে জন্ম হওয়া মেয়েটি কখনও ভাবতেই পারেনি তিনি এক সময় হয়ে উঠবেন পুরো বিশ্বের পছন্দের অভিনেত্রী। হান্ডির বাবার স্বপ্ন ছিল সে একজন ডাক্তার হবে, কিন্তু তার সেই শখ আর পূরণ হয়নি।
লিসিয়াম থেকে স্নাতক শেষ করে, তিনি চারুকলা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। কিন্তু ১৯ বছর বয়সে, সিভিলিস্টেশন অব দ্য ওর্য়াল্ড জিতে নেন তিনি। এরপরেই কালিকুসু নামে একটি জাহিদি নামে একটি ধারাবাহিকে তার প্রথম পর্দায় আবির্ভাব ঘটে। তিনি অধিক পরিচিত পেয়েছিলেন বুরাক ডেনিজের বিপরীতে আসক লাফতান আনলামাযে হায়াৎ ভূমিকায় এবং সেলিন ইলমাজ চরিত্রে গুনেসিন কিজলারি সিরিজে অভিনয়ের মাধ্যমে। বর্তমানে ততিনি হাজল ভূমিকায় স্টার টিভির সিয়াহ ইঞ্চিতে অভিনয় করছেন এই সুন্দরী অভিনেত্রী।
পর্দায় এই অভিনেত্রীকে যতই গোছানো দেখাক, বাস্তব জীবনে হান্ডি পুরোদস্তুর দস্যি একজন মেয়ে। রাস্তায় বন্ধুদের সাথে খেলেই তার শৈশবের বেশি সময় কেটেছে। ১৯৯৩ সালের নভেম্বরে জন্ম হওয়া মেয়েটি কখনও ভাবতেই পারেনি তিনি এক সময় হয়ে উঠবেন পুরো বিশ্বের পছন্দের অভিনেত্রী। হান্ডির বাবার স্বপ্ন ছিল সে একজন ডাক্তার হবে, কিন্তু তার সেই শখ আর পূরণ হয়নি।
লিসিয়াম থেকে স্নাতক শেষ করে, তিনি চারুকলা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। কিন্তু ১৯ বছর বয়সে, সিভিলিস্টেশন অব দ্য ওর্য়াল্ড জিতে নেন তিনি। এরপরেই কালিকুসু নামে একটি জাহিদি নামে একটি ধারাবাহিকে তার প্রথম পর্দায় আবির্ভাব ঘটে। তিনি অধিক পরিচিত পেয়েছিলেন বুরাক ডেনিজের বিপরীতে আসক লাফতান আনলামাযে হায়াৎ ভূমিকায় এবং সেলিন ইলমাজ চরিত্রে গুনেসিন কিজলারি সিরিজে অভিনয়ের মাধ্যমে। বর্তমানে ততিনি হাজল ভূমিকায় স্টার টিভির সিয়াহ ইঞ্চিতে অভিনয় করছেন এই সুন্দরী অভিনেত্রী।