যেখানে সবাই হালান্ড, এম্বাপ্পে কে নিয়ে অনেক আকাঙ্খা নিয়ে বসে আছে, এই ডিকেডের বেস্ট দুইজন প্লেয়ার, নেক্সট মেসি - রন, নেক্সট ব্যালন ডি-অর কন্টেন্ডর ইত্যাদি ইত্যাদি। অন্যদিকে এই দুইজনকে অনেকটা আশাবাদী।
,
বলছিলাম ইংল্যান্ডের দুই ভবিষ্যত ফিল ফোডেন এবং ম্যাসন মাউন্টের কথা। দাড়ুন ট্যালেন্টের অধিকারী এই দুই ইংলিশম্যান খেলে থাকেন ইংল্যান্ডেরই দুই জায়েন্ট ক্লাবের হয়ে এবং উভয়ই নিজেদের ক্লাবের ফেভারিট বয়।
চলতি সিজনে ফোডেন ১৯ ম্যাচ খেলে করেছে ৬ গোল এবং ৩ এসিস্ট এরই পাশাপাশি তার গড় রেটিং ৭.৪১। অন্যদিকে মাউন্ট ২৪ ম্যাচে ৪ গোল ৩ এসিস্ট এবং মাউন্টেরও গড় রেটিং ৭.৪১!! শুধু গোল এসিস্ট ছাড়াও এই দুইজন অন দ্যা বল, অফ দ্যা বল ম্যাচে ইম্প্যাক্ট ফেলে।
মাউন্টের প্রাইমারি পজিশন সেন্টার মিড হলেও এটাকিং মিড, ডিফেন্সিভ মিড, উভয় উইং এই সে পারদর্শী। ফোডেনের প্রাইমারি পজিশন লেফট উইংগার কিন্তু সেও মিডে খেলতে পারদর্শী। গার্দিওয়ালা ওকে মিডেই বেশিরভাগ সময় খেলান, মাঝে মধ্যে ফলস ৯।
সঠিক পরিশ্রম এবং ম্যানেজারদের ভাল টাচে থাকলে এদের ভবিষ্যত উজ্জ্বল হবে। এই ডিকেডের মিডফিল্ড রুল করার সক্ষমতা আছে এবং উভয়ই নিজেদের ক্লাবের প্রতি লয়াল যা তাদের অন্য লেভেলে নিয়ে যাবে। ফোডেন এবং মাউন্ট যদি তাদের যোগ্যতা ধরে রাখতে পারে এবং কাজে লাগাতে ভবিষ্যতে এরাও হতে পারবে ব্যালন ডি’অর এর হট টপিক। অন্যদিকে ইংল্যান্ড ন্যাশনালে জেরার্ড এবং ল্যাম্পার্ড একত্রে যা করতে পারিনি তা হয়তো ফোডেন এবং মাউন্ট করবে . .