শারীরিক সম্পর্কের সময় দড়ি ব্যবহার করেছিলেন এক যুগল। কিন্তু সেই দড়িতে ফাঁস লেগে প্রাণ গেল যুবকের। শুক্রবার (০৮ জানুয়ারি) সকালে ভারতের মহারাষ্ট্রের নাগপুরের খাপড়খেড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে বলে আনন্দবাজার পত্রিকার এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।
পুলিশের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, যৌন তৃপ্তির আনন্দ পেতে এক নারী তার পুরুষ সঙ্গীর হাত-পা চেয়ারের সঙ্গে বেঁধে দিয়েছিলেন। আর একটি দড়ি বেঁধেছিলেন গলায়। সেই দড়িতে ফাঁস লেগেই মৃত্যু হয় ওই ব্যক্তির।
পুলিশ জানায়, তাদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিবাহবহির্ভুত সম্পর্ক ছিল। সেই সূত্র ধরে দু’জনে একটি হোটেলে এসেছিলেন একসঙ্গে সময় কাটাতে। যৌনতায় আনন্দ পেতে ওই নারী তার পুরুষ সঙ্গীর হাত-পা চেয়ারের সঙ্গে বেঁধে দেন। অন্য একটি দড়ি গলায় বেঁধে দেন।
ওই নারীর দাবি, গলার দড়ি হালকা করে বেঁধে বাথরুমে গিয়েছিলেন তিনি। পরে, কোনোভাবে পিছলে যায় চেয়ারটি। তখনই ওই ব্যক্তির গলায় ফাঁস লেগে যায়। বাথরুম থেকে ফিরে ওই নারী দেখেন, মাটিতে পড়ে আছে সঙ্গীর নিথর দেহ। সাথে সাথে তিনি হোটেলের রুম সার্ভিসে ফোন করেন। হোটেলের কর্মীরা এসে ব্যক্তির গলার ফাঁস খুলে দেন।
বিষয়টি পুলিশকে জানালে পুলিশ এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে। পুলিশ জানিয়েছে, ওই নারী বিবাহবহির্ভুত সম্পর্কের কথা স্বীকার করেছেন। পুলিশ ওই নারী এবং হোটেলকর্মীদের জবানবন্দি রেকর্ড করেছে।
সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
পুলিশ জানায়, তাদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিবাহবহির্ভুত সম্পর্ক ছিল। সেই সূত্র ধরে দু’জনে একটি হোটেলে এসেছিলেন একসঙ্গে সময় কাটাতে। যৌনতায় আনন্দ পেতে ওই নারী তার পুরুষ সঙ্গীর হাত-পা চেয়ারের সঙ্গে বেঁধে দেন। অন্য একটি দড়ি গলায় বেঁধে দেন।
ওই নারীর দাবি, গলার দড়ি হালকা করে বেঁধে বাথরুমে গিয়েছিলেন তিনি। পরে, কোনোভাবে পিছলে যায় চেয়ারটি। তখনই ওই ব্যক্তির গলায় ফাঁস লেগে যায়। বাথরুম থেকে ফিরে ওই নারী দেখেন, মাটিতে পড়ে আছে সঙ্গীর নিথর দেহ। সাথে সাথে তিনি হোটেলের রুম সার্ভিসে ফোন করেন। হোটেলের কর্মীরা এসে ব্যক্তির গলার ফাঁস খুলে দেন।
বিষয়টি পুলিশকে জানালে পুলিশ এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে। পুলিশ জানিয়েছে, ওই নারী বিবাহবহির্ভুত সম্পর্কের কথা স্বীকার করেছেন। পুলিশ ওই নারী এবং হোটেলকর্মীদের জবানবন্দি রেকর্ড করেছে।
সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।