জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে সেরা কণ্ঠশিল্পী হিসেবে হ্যাট্টিক করেছেন মমতাজ বেগম। সাতশ’রও বেশী গানে কণ্ঠ দেয়া শিল্পী মমতাজ মুখোমুখি হয়েছেন সময়ের গল্পের। কথা বলেছেন রাজনীতি নিয়েও। সঙ্গে ছিলেন ফয়সাল মোরশেদ
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার কেমন অনুভুতি তৈরী করে আপনার মধ্যে?
ভীষণ ভালো লাগছে। ভাষায় প্রকাশ করতে পারছি না। ‘বাংলাদেশ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার’ বিশাল একটি জায়গা আমাদের জন্য। শিল্পী হিসেবে এটা আমার জন্য অনেক বড় একটি পাওয়া। আমি তৃতীয় বারের মতো এবার পুরস্কার পেলাম, মানে এবার হ্যাট্টিক করেছি। সারাজীবন এভাবেই ভালো গান করে যেতে চাই। সেই সাথে মানুষের ভালোবাসা পেয়ে যেতে চাই।
এতো পুরস্কার আর সম্মাননা কী করেন? সব তো আপনিই নিয়ে নিচ্ছেন।
ব্যাপারটা আসলে তেমন নয়। তবে আমি মনে করি এটা মহান রাব্বুল আল আমিনের অশেষ রহমত। যে গানই করি, দর্শক, শ্রোতারা ভালোবাসেন। এজন্য আমি সৃষ্টিকর্তার কাছে কৃতজ্ঞ। সেই সঙ্গে, আমার দর্শক, শ্রোতা, যারা সেই ক্যাসেটের যুগ থেকে আমাকে শুনছেন, এখনো আমাকে ভালোবাসেন। আমার শ্রোতাদের কাছে আমি সবসময় কৃতজ্ঞ।
গানে আপনি দীর্ঘ জীবন পার করেছেন। শুরু সময়ের সঙ্গে বর্তমানের তুলনা করলে কী দেখতে পান?
শুরুর দিকে তখন শুধু গান আর গান ছিলো। শুধু গাইতাম। বলা যায় গানের প্রতিই প্রেমে পড়েছিলাম। এখনো সেই প্রেমটাই আছে। আমার মনে হয় যে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত গানের প্রতি ভালোবাসা আর প্রেমটা থাকবে। এই প্রেম নিয়েই ভালো কাজ, ভালো গান গাওয়ার ইচ্ছা আছে।
গান নিয়ে আপনার পরবর্তী পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চাই-
যতদিন বাঁচব এই গান নিয়েই থাকব। মানুষকে ভালো গান উপহার দিয়ে যাব। গানের জন্য এবং গানের মানুষদের জন্য যদি কিছু করার সুযোগ পাই তবে সে সুযোগ কাজে লাগাব।
শিল্পী মমতাজ বেগম এখন রাজনীতিবিদও। গণমানুষের জন্য কাজ করতে আপনার কেমন লাগে?
সবসময় ভালো লাগে, কারণ গণমানুষের শিল্পী আমি। আর সেই গণমানুষের জন্য যদি কোন রকম সুযোগ পাই, কোনভাবে যদি কাজ করতে পারি, এর চাইতে ভালো লাগার জায়গাতো আর দ্বিতীয়টা নেই বলে আমি মনে করি।
অডিও ইন্ডাস্ট্রিতে অস্থিরতা চলছে, পাইরেসির কারণে শিল্পীরা লাভবান হতে পারছেন না। আপনাদের কোনো পরিকল্পনা কি রয়েছে?
এটা দীর্ঘদিনের সমস্যা। আশা করি খুব তাড়াতাড়ি এই অস্তিরতা পার করবে ইন্ডাস্ট্রি। সরকারেরও বেশ কিছু পরিকল্পনা রয়েছে। সবাই যেন সমানভাবে প্রাপ্য অনুযায়ী সম্মানের সঙ্গে সম্মানীটাও পায় সেভাবেই কাজ এগিয়ে চলছে।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
ভীষণ ভালো লাগছে। ভাষায় প্রকাশ করতে পারছি না। ‘বাংলাদেশ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার’ বিশাল একটি জায়গা আমাদের জন্য। শিল্পী হিসেবে এটা আমার জন্য অনেক বড় একটি পাওয়া। আমি তৃতীয় বারের মতো এবার পুরস্কার পেলাম, মানে এবার হ্যাট্টিক করেছি। সারাজীবন এভাবেই ভালো গান করে যেতে চাই। সেই সাথে মানুষের ভালোবাসা পেয়ে যেতে চাই।
এতো পুরস্কার আর সম্মাননা কী করেন? সব তো আপনিই নিয়ে নিচ্ছেন।
ব্যাপারটা আসলে তেমন নয়। তবে আমি মনে করি এটা মহান রাব্বুল আল আমিনের অশেষ রহমত। যে গানই করি, দর্শক, শ্রোতারা ভালোবাসেন। এজন্য আমি সৃষ্টিকর্তার কাছে কৃতজ্ঞ। সেই সঙ্গে, আমার দর্শক, শ্রোতা, যারা সেই ক্যাসেটের যুগ থেকে আমাকে শুনছেন, এখনো আমাকে ভালোবাসেন। আমার শ্রোতাদের কাছে আমি সবসময় কৃতজ্ঞ।
গানে আপনি দীর্ঘ জীবন পার করেছেন। শুরু সময়ের সঙ্গে বর্তমানের তুলনা করলে কী দেখতে পান?
শুরুর দিকে তখন শুধু গান আর গান ছিলো। শুধু গাইতাম। বলা যায় গানের প্রতিই প্রেমে পড়েছিলাম। এখনো সেই প্রেমটাই আছে। আমার মনে হয় যে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত গানের প্রতি ভালোবাসা আর প্রেমটা থাকবে। এই প্রেম নিয়েই ভালো কাজ, ভালো গান গাওয়ার ইচ্ছা আছে।
গান নিয়ে আপনার পরবর্তী পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চাই-
যতদিন বাঁচব এই গান নিয়েই থাকব। মানুষকে ভালো গান উপহার দিয়ে যাব। গানের জন্য এবং গানের মানুষদের জন্য যদি কিছু করার সুযোগ পাই তবে সে সুযোগ কাজে লাগাব।
শিল্পী মমতাজ বেগম এখন রাজনীতিবিদও। গণমানুষের জন্য কাজ করতে আপনার কেমন লাগে?
সবসময় ভালো লাগে, কারণ গণমানুষের শিল্পী আমি। আর সেই গণমানুষের জন্য যদি কোন রকম সুযোগ পাই, কোনভাবে যদি কাজ করতে পারি, এর চাইতে ভালো লাগার জায়গাতো আর দ্বিতীয়টা নেই বলে আমি মনে করি।
অডিও ইন্ডাস্ট্রিতে অস্থিরতা চলছে, পাইরেসির কারণে শিল্পীরা লাভবান হতে পারছেন না। আপনাদের কোনো পরিকল্পনা কি রয়েছে?
এটা দীর্ঘদিনের সমস্যা। আশা করি খুব তাড়াতাড়ি এই অস্তিরতা পার করবে ইন্ডাস্ট্রি। সরকারেরও বেশ কিছু পরিকল্পনা রয়েছে। সবাই যেন সমানভাবে প্রাপ্য অনুযায়ী সম্মানের সঙ্গে সম্মানীটাও পায় সেভাবেই কাজ এগিয়ে চলছে।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
আপনাকেও ধন্যবাদ।