ভারতজুড়ে উদ্বেগ ছড়াচ্ছে করোনা ভ্যাকসিনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার খবর। টিকা নেওয়ার পর মৃত্যুর খবরে আলোড়ন ছড়ালেও কেন্দ্রের পক্ষে জানানো হয়েয়ে, টিকা নেওয়ার সঙ্গে এ মৃত্যুর কোনো সম্পর্ক নেই।
ভারতীয় গণমাধ্যম সংবাদ প্রতিদিনের খবরে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নির্মলা জেলার কুন্তলা প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ওই স্বাস্থ্যকর্মীকে ভ্যাকসিন দেওয়া হয়। এরপর রাত আড়াইটার দিকে তার বুকে ব্যথা শুরু হয়। পরে ভোর সাড়ে পাঁচটার দিকে তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন।
ইতোমধ্যেই ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মর্গে পাঠানো হয়েছে। জেলার টিকাদান সংক্রান্ত কমিটি বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। পরে রাজ্যের কমিটিকে তারা রিপোর্ট জমা দেবে। সেই রিপোর্ট দেখার পর তা পাঠানো হবে কেন্দ্রীয় কমিটির কাছে।
এর আগে উত্তরপ্রদেশের মোরাদাবাদে সরকারি হাসপাতালের ৪৬ বছরের এক ওয়ার্ড বয়ের মৃত্যু হয় টিকা নেওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে। তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্টে দেখা গেছে, হার্টের সমস্যার কারণেই প্রাণ হারান তিনি।
তার পরিবারেরও দাবি, টিকা নেওয়ার আগে থেকেই অসুস্থ ছিলেন তিনি। এছাড়াও কর্ণাটকের ৪৩ বছরের এক ব্যক্তিও মারা গেছেন ভ্যাকসিন নেওয়ার পরে। তার মৃত্যুর ক্ষেত্রেও কারণ হিসেবে মনে করা হচ্ছে কার্ডিয়াক-পালমোনারি ফেলিওরকে। এছাড়াও ভ্যাকসিন নেওয়ার পরে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন কয়েকজন।
তবে টিকা নেওয়ার কারণেই কেউ অসুস্থ হয়েছেন, এমন প্রমাণ এখনও পর্যন্ত পাওয়া যায়নি।
ভারতীয় গণমাধ্যম সংবাদ প্রতিদিনের খবরে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নির্মলা জেলার কুন্তলা প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ওই স্বাস্থ্যকর্মীকে ভ্যাকসিন দেওয়া হয়। এরপর রাত আড়াইটার দিকে তার বুকে ব্যথা শুরু হয়। পরে ভোর সাড়ে পাঁচটার দিকে তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন।
ইতোমধ্যেই ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মর্গে পাঠানো হয়েছে। জেলার টিকাদান সংক্রান্ত কমিটি বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। পরে রাজ্যের কমিটিকে তারা রিপোর্ট জমা দেবে। সেই রিপোর্ট দেখার পর তা পাঠানো হবে কেন্দ্রীয় কমিটির কাছে।
এর আগে উত্তরপ্রদেশের মোরাদাবাদে সরকারি হাসপাতালের ৪৬ বছরের এক ওয়ার্ড বয়ের মৃত্যু হয় টিকা নেওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে। তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্টে দেখা গেছে, হার্টের সমস্যার কারণেই প্রাণ হারান তিনি।
তার পরিবারেরও দাবি, টিকা নেওয়ার আগে থেকেই অসুস্থ ছিলেন তিনি। এছাড়াও কর্ণাটকের ৪৩ বছরের এক ব্যক্তিও মারা গেছেন ভ্যাকসিন নেওয়ার পরে। তার মৃত্যুর ক্ষেত্রেও কারণ হিসেবে মনে করা হচ্ছে কার্ডিয়াক-পালমোনারি ফেলিওরকে। এছাড়াও ভ্যাকসিন নেওয়ার পরে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন কয়েকজন।
তবে টিকা নেওয়ার কারণেই কেউ অসুস্থ হয়েছেন, এমন প্রমাণ এখনও পর্যন্ত পাওয়া যায়নি।